জেল লক আপে থাকাকালীনই আগ্নেয়াস্ত্র পেয়েছিল পুলিশকে গুলি করে পলাতক আসামী সাজ্জাক আলম। প্রাথমিত তদন্তে এমনটাই জানা গিয়েছে ব🎃লে পুলিশ সূত্রে খবর। তবে পলাতক ওই আসামীকে সারা রাত তল্লাশি চালিয়েও 𒁃ধরতে পারেনি পুলিশ। বৃহস্পতিবার তাকে ধরিয়ে দিলে ২ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে পুলিশের তরফে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার জেল লকআপে থাকাকালীনই সাজ্জাকের কাছে অস্ত্র পৌঁছে দেয় আবদুল নামে এক দুষ্কৃতী। কিছুদিন আগেই জেল থেকে ছাড়া পেয়েছিল আবদুল। শুধু তাই নয়, বুধবারের ঘটনা যে পূর্ব পরিকল্পিত তারও প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। বুধবার উত্তর দিনাজপুরের পাঞ্জিপাড়া কালীবাড়ির কাছে যে জায়গায় সাজ্জাক গুলি চালিয়েছিল তার থেকে কিছুটা দূরে একটি নির্মিয়মান বাড়ির সিসিটিভি ক্যামেরায় উঠে এসেছে সেই ছবি। তাতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার পাশ দি🅠য়ে ছুটে পালাচ্ছে সাজ্জাদ। কিছু দূরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মোটরসাইকেলে উঠে পড়ে সে।
সাজ্জাকের খোঁজে সারা রাত আসেপাশের বিভিন্ন এলাকায় ༒তল্লাশি চালায় পুলিশ। তবে সাফল্য মেলেনি। ঘটনাস্থল থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে বিহার সীমানা। তার থেকে কিছু দূরে নেপাল সীমান্ত। পূর্ব দিকে কিছুদূর গেলেই বাংলাদেশ সীমাꩵন্ত। ফলে অভিযুক্ত বিদেশে পালিয়ে যেতে পারে বলে অনুমান পুলিশের। সাজ্জাদকে ধরতে ইতিমধ্যে ২ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ।
বুধবার বিকেলে ইসলামপুর আদালত থেকে রায়গঞ্জ সংশোধনাগারে ফেরার সময় পুলিশকে গুলি করে পালায় সাজ্জাক নামে ওই খুনের আসামী। প্রস্রাব করার কথা বলে গাড়ি থামিয়ে চাদরের নীচ থেকে বন্দুক বার করে গুলি চালায় সে। গু🌜লিবিদ্ধ ২ পুলিশকর্মী শিলিগুড়িতে চিকিৎসাধীন। তাদের দেখতে বৃহস্পতিবার হাসপাতালে যান রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।