প্রতিদিন সকালে নাস্তায় দোল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। দইয়ে উপস্থিত আয়রন, ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে স্বাস্থ্যক🎉র হজমশক্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া দইয়ে উপস্থিত ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে। এই কারণেই পোরিজকে পুষ্টিকর খাবারের উপযুক্ত বিকল্প হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু অনেক সময় লোকেরা অভিযোগ করে যে একই রেসিপি অনুসরণ করা সত্ত্বেও, তাদের দই তাদের মায়ের দইয়ের মতো স্বাদ পায় না। আপনার তৈরি করা দই নিয়েও যদি একই অভিযোগ থাকে, তাহলে আসুন জেনে নেই রান্নাঘরের কিছু টিপস, যেগুলো অনুসরণ করে আপনিও আপনার মায়ের হাতের স্বাদ পাবেন।
পোরিজ তৈরি করতে এই রান্নাঘরের টিপস অনুসরণ করুন
প্যানে নয় কুকারে পোরিজ তৈরি করুন।
সবসময় প্যানের পরিবর্তে কুকাꦬরে মিষ্টি দই তৈরি করুন। কারণ প্রেশার কুকারে পোরিজ ভালোভাবে স🐽েদ্ধ হয়। যা পরীক্ষায়ও খুব ভালো।
ঘিতে ভাজুন
আপনি যদি এখন পর্যন্ত মিহি তেলে দই ভাজতে থাকেন, তাহলে এবার ঘি ব্যবহার করুন ভাজার জন্য। বরিজ বানানোর আগে কুকারে ঘি দিন এবং বরি💦জটি ভেজে নিন। সুগন্ধ বের না হওয়া পর্যন্ত পোরিজ ভাজুন। এই টোটকা অনুসরণ করলে পোরিজ ভালো স্বাদ পা𝔉য়।
জলের যত্ন নিন
পোরিজ ভাজার পর তাতে পানি যোগ কর🥀ার সময় বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে যেন পানির পরিমাণ বেশি না হয়। এটি ঘটলে, কুকারের হুইসেলের সাথে বরফের জল বেরিয়ে আসতে শুরু করবে।
প্রথমে দুধ যোগ করবেন না
দুধ দিয়ে দোল তৈরি করার সময়, প্রথমে দুধ যোগ করে দোল রಞান্না করা উচি🌠ত নয়। প্রায় 4 শিস দিয়ে জল দিয়ে পোরিজ রান্না করুন। এর পরে দুধ এবং চিনি যোগ করুন এবং আরও ৫-৭ মিনিটের জন্য পোরিজ রান্না করুন।