ভয়াবহ দুর্ঘটনা মহারাষ্ট্রে। ট্রেন থেকে লাফ একের পর এক যাত্রীর। অন🍨্য লাইনে তখন কর্ণাটক এক্সপ্রেসে। তাতে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু একাধিক। ঠিক কী হয়েছিল?
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন ভয়াবহ সেই ঘটনার কথা
যাত্রীদের দাবি, আচমকা চারদিক থেকে চিৎকার হচ্ছিল আগুন লেগে গেছে🍷,আগুন লেগে গেছে। এরপরই যাত্রীদের মধ্য়ে মারাত্মক আতঙ্ক ছড়ায়। এরপরই যাত্রীরা লা🐠ফ মারতে শুরু করেন।
পুষ্পক এক্সপ্রেসে আগুন লেগেছে ব✅লে রটে যায়। তারপরই সব লাফ মারতে শুরু করে। এদিকে অন্য লাইনে তখন কর্ণাটক এক্সপ্রেস। তার ধাক্কায় একের পর 🀅এক যাত্রীর মৃত্যু।
আসলে যেখানে ব্রেক রয়েছে সেখানেই আগুনের ফুলকি দেখা গিয়েছিল। সেটা দেখে💮ই ভয় পেয়ে যান যাত্রীরা। এনডিটিভি জানিয়েছে, বিশাল যাদব নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, আ♌তঙ্কের জেরেই যাত্রীরা লাফ মারতে শুরু করেন।
তিনি বলেন, আমরাও নেমেছিলাম। আচমꦑকা একটা ট্রেন চলে এল। এরপরই একেবারে পদপিষ্ঠ 🧸হওয়ার পরিস্থিতি। আমি সরে যেতে গিয়ে আহত হলাম।
একেবারে হাড়হি✨ম করা অভিজ্ঞতা ওই যাত্রীদের। যে যেদিকে পারে ছিটকে পড়েন। তার মধ্য়ে এসে🐎 গেল ট্রেন।
হট অ্য়াক্সেল বা ব্রেক বা♐ইন্ডিং থেকে সম্ভবত আগুনের ফুলকি উঠছিল। এতেই ভয় পেয়ে যান কয়েকজন যাত্রী। তারাই চেন টানেন। এরপর লাফ। কিন্তু অপর লাইনে তখন কর্ণাটক এক্সপ্রেস। এক র🌱েল অফিসার জানিয়েছেন পিটিআইকে।
মহারাষ্ট্রের মুখ্য়মন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীস গোটা ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, পাচোরার কাছে জলগাঁও জেলার যে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা অত্যন্ত দুঃখের। আমি মৃতদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। আমার কলিগ মন্ত্রী গিরীশ মহাজন ও এসপি ঘটনাস্থলে গিয়েছᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚেন। জেলাশাসকও যাচ্ছেন। গোটা জেলা প্রশাসন রেলের সঙ্গে একযোগে কাজ করছে। আহতদের চিকিৎসার সব ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
তিনি জানিয়ে👍ছেন, ট্রেন থেকে কিছু যাত্রী ঝাঁপ দিয়েছিলেন। অপর দিক থেকে ট্রেন আসছিল। সেই ট্রেনের ধাক্কায় ছিটকে পড়েন কয়েকজন। অন্তত ১০জন মারা গিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সম সংখ্যক বা তার থেকে কিছু বেশি আহত হয়েছেন। আহতদের চিജকিৎসার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা মারা গিয়েছে সেই পরিবারগুলিকে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনা।